Tumi Bangali

হ্যালো বন্ধুরা, আমার নাম সঞ্জয় শর্মা। আমি কানপুর থেকে এসেছি আমি নন-ভেজি গল্প ডট কমের নিয়মিত পাঠক। আমার বয়স প্রায় 19 বছর, আমি আপনাকে আমার জীবনের প্রথম শেষ গল্পটি বলতে যাচ্ছি। আমি কোনও মেয়েকে চুদিনি, আমি প্রথমে আমার বাবার বন্ধুর বউকে চোদা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুললাম। আমার বাড়ি কানপুর বাজারে। শুধু বাবা, আম্মু এবং আমি আমার বাড়িতে থাকি। আমার বাবা একটি বেসরকারী সংস্থার ম্যানেজার is আমার বাবার সাথে তাঁর বন্ধুরাও একই সংস্থায় কাজ করেন এবং তাঁর বাড়ী আমার বাড়ির পাশেই। তাদেরও কোনও সন্তান নেই কারণ তাদের বিবাহের কয়েক দিন লেগেছে। পাপা বন্ধুর স্ত্রী খুব গরম, আমি মাঝে মাঝে কোনও কাজের জন্য ওর বাসায় যাই, আমার চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে কারণ সে খুব ভাল। তার স্বর্ণকেশী চেহারা, বড় চোখ এবং একেবারে পুরো লাল হয়ে গেছে এবং ঠোঁট খুব শীতল। খুব পাতলা লালচে লাল এবং চেহারাতে খুব রসালো। যে কেউ তাদের দিকে তাকিয়ে তাদের প্রতি আকৃষ্ট হবে।

একবার আমি তার বাসায় গেলাম, আঙ্কেল জি অফিসে গেলেন এবং আমি তার বাসায় পৌঁছে গেলাম। দরজা খোলা ছিল, আমি সোজা ঘরে ,ুকলাম, দেখলাম মাসি বাথরুমে স্নান করছে এবং বাথরুমের দরজা বন্ধ ছিল। আমি তাদের জন্য অপেক্ষা করে পালঙ্কে বসেছিলাম, কিছুক্ষণ পরে সে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসেছিল, সে অনুভব করেছিল যে বাড়িতে কেউ নেই, তাই তিনি কেবল একটি টুকরো টুকরো বিকিনিতে ছিলেন। আমি তাদের দিকে তাকালাম, আমি কেবল তাদের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তাঁর স্বর্ণকেশী দেহটি আমার চোখে জ্বলজ্বল করছিল। তার ব্রা থেকে তার চাটের অর্ধেকটি বেরিয়ে আসছিল, যা দেখতে খুব দুর্দান্ত লাগছিল। এবং তার প্যান্টি একেবারে স্টিকিং ছিল। ওর সাদা আর মসৃণ উরু দেখে আমার বাঁড়াটা খাড়া হয়ে গেল। খালা আমাকে দেখামাত্র তাড়াতাড়ি সে তার ঘরে গেল এবং পরে কিছুক্ষণ পরে কাপড় পরা বেরিয়ে এল।

আমি তাকে বললাম - "মা তোমাকে বাড়িতে ডেকেছে, কিছুক্ষণের মধ্যে ফিরে এসো"। তারা বলল ঠিক আছে তবে আপনি কীভাবে inুকলেন ?? আমি বললাম - দরজা খোলা ছিল, যে কেউ এসে লক করতে পারে। আমি সেখান থেকে বাসায় এসেছি কিন্তু মনে মনে কেবল তাঁর বিকিনিতে ছবি আসছিল।

কিছুক্ষণ পরে সে আমার বাড়িতে এসে আম্মির সাথে কথা বলতে শুরু করল, মা তাকে বললেন - "কিছুদিন পরে আমি আমার বাড়িতে যাচ্ছি এবং বাড়িতে কীভাবে রান্না করা যায় তা কেউ জানে না। আমি যখন চলে যাই, আপনি এই লোকদের জন্যও কিছু খাবার তৈরি করতে পারেন। তিনি বলেছিলেন - "ঠিক আছে আমি আপনাকে উদ্বিগ্ন করব না"।

আস্তে আস্তে সময় কেটে গেল মায়ের কাছে কিছুদিনের জন্য মামার কাছে যাওয়ার। এবং হঠাৎ তার বাবা বাবা এবং তার বন্ধুকে কয়েক দিনের জন্য দিল্লি যেতে বললেন। মা আর বাবা দুজনে একসাথে বাড়ি যাচ্ছিলেন। যেদিন মায়ের যাওয়ার কথা ছিল, সে মাসিকে বলল - “এখন আমরা দুজনেই বাড়িতে থাকব না, কেবল সঞ্জয়ই ঘরে থাকবে। আপনি কেবল তার জন্য রান্না করতে পারেন। এবং আপনার স্বামীও কয়েকদিনের জন্য দিল্লী যাচ্ছেন, আপনি দুজনেই স্বাচ্ছন্দ্যে বাড়িতে থাকবেন ”। আন্টি বললেন - "আমি তার পুরো যত্ন নেব, আপনার ছেলের মতো চিন্তা করবেন না"।

মা আর বাবার বন্ধুরা সবাই চলে গেল, এখন আমি আর মাসি তাদের বাড়িতে একা ছিলাম। সকাল 9 টা বাজে, চাচি আমাকে ফোন করতে এলেন, তিনি আমাকে বললেন - "সঞ্জয় চা খাই"। আমি তাকে বললাম যে আমি আসছি আমি চা পান করতে তার বাসায় এসেছি। আমি আর আন্টি দুজনে এক সাথে চা পান করলাম। তিনি আমাকে বলেছিলেন - "আপনি চাইলে আমার বাড়িতে আসুন, সারা দিন এখানে থাকুন এবং রাতে বাড়িতে যান"। আমি বললাম ঠিক আছে আমি শুধু একটি তালা নিয়ে এসেছি। আমি আমার বাড়িটি তালাবন্ধ করে তাদের বাড়িতে চলে এসেছি।

আমি পৌঁছে যখন সে রান্নাঘরে ছিল, আমি তার কাছে গিয়ে তাকে কিছু করতে বলি। সুতরাং তারা বলেছে না আপনি কেবল আমার সাথে কথা বলবেন না, আমি নিজেই কাজটি করব। আমি তাকে বলেছিলাম - "আপনি বাড়িতে একা বিরক্ত হন না"। তাই তিনি বলেছিলেন - "আমি হ্যাঁ হলে আমার কী করা উচিত"। কথাবার্তা খাবার হয়ে গেল। আমরা খাবার খেয়েছি এবং তারপর শিথিল করা শুরু করি।

আস্তে আস্তে সন্ধ্যা এলো, আর খালা রাতের খাবার তৈরি শুরু করলেন। রাত্রে আমরা খেয়েছিলাম এবং আমি ঘুমাতে আমার বাড়িতে যাচ্ছিলাম। তাই তিনি বলেছিলেন - "আপনি চাইলে এখানে শুয়ে থাকুন"। আমি বললাম - ঠিক আছে তবে বলল লেটুস। সে বলল - "সোফায় শুয়ে থাকো। এবং আমি আমার ঘরে শুয়ে থাকব ”। আমরা শুয়ে পড়লাম, কিছুক্ষণ শুয়ে পড়লাম, মাঝরাতে চোখ খুলতে তৃষ্ণার্ত ছিলাম। এবং ফ্রিজ আন্টির ঘরে ছিল। জল আনতে ওর ঘরে গেলাম। আলো জ্বালানোর সাথে সাথে এটি কেবল ব্রা এবং প্যান্টিতে ছিল

ছিল। সেগুলি দেখে আমি অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করি। ওর চোদন আমার চোখে জ্বলজ্বল করছিল। আমার মন হয়

নাকো চোদনে করছিল তবে আমি ভেবেছিলাম এটি ঠিক হবে না। জল নিয়ে চলে গেলাম। আমি পান করার পরে শুয়ে পড়লাম, ঘুমাতে পারছিলাম না। আমার বাড়া দাঁড়িয়ে ছিল, আমি আমার বাড়া ধরলাম এবং এটি চাটতে শুরু। কিছুক্ষণ পরে আমার দম বাড়তে শুরু করল, আমি চলছিলাম moving এবং অল্প সময়ের মধ্যেই আমার ঘা বের হতে শুরু করে। আমার ভাল লাগছিল।

সকাল ছিল, তারপর পুরো দিন আমি খালার সাথে কথা বলেছি এবং তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানি। তখন রাত হয়ে গেল, আমরা শুয়ে পড়লাম, ঘুমোতে পারছিলাম না, জেনে আমি জল খাওয়ার অজুহাতে তার ঘরে গেলাম। তিনি ঘুমাচ্ছিলেন, আমি তাদের কাছে যেতে নিজেকে আটকাতে পারিনি। আপনি এই গল্পটি অ-উইজেড ডটকমে পড়ছিলেন। আমি তার বিছানায় তার পাশে বসে আমার হাত দিয়ে তার স্তনের বোঁটা দুটোকে আদর করতে লাগলাম। আমি কিছুক্ষণ তার স্তনবৃন্তকে যত্নবান করেছিলাম এবং তারপরে আমি তার হাতটি আদর করতে শুরু করি। আমার বাড়া পুরোপুরি খাড়া করা হয়েছিল। আন্টিও জেগে উঠলেন কিন্তু সে কিছু করছে না এবং চোখ বন্ধ করে গোপনে শুয়ে আছে। আমি তাদের অনেক দিন ধরে রয়েছি